September 23, 2024, 8:20 am

সংবাদ শিরোনাম
জয়পুরহাটে প্রধান শিক্ষকের পদত্যাগের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ ও মানব বন্ধন  পার্বতীপুরে পান বাজারের পান চাষে এগিয়ে আসছে বরজে চাষিরা,, পাচ্ছেন না কোন কৃষি ভর্তুকি জায়গা জমি সংক্রান্ত জেরে সাংবাদিককে প্রাণ নাশের হুমকি, থানায় জিডি চিলমারীতে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক সমিতির কমিটি গঠন যাত্রী সেজে মাদকদ্রব্য বহন কালে ১০২ বোতল ফেনসিডিলসহ ০১ জন মাদক ব্যবসায়ীকে ফরিদপুর জেলার কোতয়ালী থানা এলাকা হতে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০ কক্সবাজার সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে ফয়জুল আজীম নোমান এর যোগদান জয়পুরহাটের ক্ষেতলালে শহীদ জিয়া ও সকল শহীদদের স্মরণে স্বাধীনতা কাপ ফুটবল টুর্নামেন্টে সংবাদ বিজ্ঞপ্তি কু‌ড়িগ্রা‌মের উলিপু‌রে বিদ‌্যুৎস্পৃষ্টএক যুব‌কের মৃত্যু যশোরে বালিচাপা অবস্থায় প্রতিবন্ধী যুবকের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

সরকারের ১০০ দিনের কর্মসূচি নিয়ে সিপিডি’র বক্তব্য ও অগ্রহণযোগ্য: তথ্যমন্ত্রী

সরকারের ১০০ দিনের কর্মসূচি নিয়ে সিপিডি’র বক্তব্য ও অগ্রহণযোগ্য: তথ্যমন্ত্রী

ডিটেকটিভ নিউজ ডেস্ক

তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, সরকারের ১০০ দিনের কর্মসূচি নিয়ে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) যে কথা বলেছে তা অনভিপ্রেত, অগ্রহণযোগ্য। মন্ত্রী বলেন, সিপিডি সরকারের ১০০ দিন পার হওয়ার পর যে রিঅ্যাকশান দিয়েছে এটি অনভিপ্রেত, অগ্রহণযোগ্য। গত ১০ বছর ধরে দোষ খুঁজে বেড়ানো তাদের যে স্বাভাবিক প্রবৃত্তি, এটিও তারই অংশ। তথ্যমন্ত্রী গতকাল বুধবার গতকাল বুধবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে একথা বলেন। হাছান মাহমুদ বলেন, এই সময়ে মানুষের ক্রয় ক্ষমতা সব মিলিয়ে দুই থেকে আড়াই গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। দুঃখজনক হলেও সত্য যে, গত ১০ বছর ধরে সিপিডি শুধু দোষই খুঁজে বেড়িয়েছে। তিনি বলেন, তারা বাজেটের আগে একবার দোষ খোঁজে, বাজেটের পরে একবার খোঁজে, বছরান্তে একবার খোঁজে, সব সময় দোষ খুঁজে বেড়ায়। তাহলে স্বাভাবিকভাবে প্রশ্ন জাগে সিপিডি কাজ কি শুধু দোষ খুঁজে বেড়ানো? এই যে অগ্রগতি গত ১০ বছরে হয়েছে দুঃখজনক হলেও সত্য এটি তারা দেখেন না। এটি তাদের দৈন্যতা এবং ব্যর্থতা। আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক বলেন, বাংলাদেশে গত ১০ বছরে অভুতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে। বাংলাদেশ স্বল্প আয়ের দেশ থেকে মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হয়েছে। মানুষের মাথাপিছু আয় তিন গুণের চেয়ে বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে আগে ৬০০ ডলার ছিল যা এখন ২০০০ হাজার ডলারে পৌঁছেছে। তিনি বলেন, আজ সমগ্র পৃথিবী দেখছে যে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে এবং এর প্রশংসা করছে। গত ১০০ দিনে সরকার অনেকগুলো কাজ করেছে বিশেষ করে অর্থনৈতিক উন্নয়ন। অথচ সিডিপি এগুলো দেখতে পাচ্ছে না। এটি তাদের ব্যর্থতা। তবে, আমরা আশা করবো সিপিডি তাদের ব্যর্থতা কাটিয়ে সরকার যে অগ্রগতি ও উন্নয়ন করছে সেটির দিকে দৃষ্টি দেবে। বিএনপির সংসদে যাওয়া নিয়ে হাছান মাহমুদ বলেন, বিএনপি গত নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেও সংসদে যাচ্ছে না। বিএনপি একটি দল নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য যে ধরণের উদ্যোগ ও আয়োজন দরকার ছিল সেটি তারা করেনি। তারা যদি সঠিকভাবে কাজ করতো, নমিনেশন বাণিজ্য যদি না হতো তারা আরো বেশি আসন পেতে পারতো। তিনি বলেন, তারা নির্বাচিত হওয়ার পর যে সংসদে যাবে না বলছে, শপথ নেবে না বলছে, এটি জনগণ প্রতি অবজ্ঞা প্রকাশ ছাড়া আর কিছু না। এটি রাষ্ট্রের প্রতিও অবজ্ঞা প্রকাশ করা। হাছান মাহমুদ বলেন, বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে প্রশ্নবিদ্ধ করার মহাপরিকল্পনার এটি একটি অংশ। গত নির্বাচনের তারা অংশগ্রহণ করেছিল নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার জন্যে, যে কারণে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেও তারা করেনি। আর এখন যে সংসদে তারা শপথ গ্রহণ করবে না বলছে এটিও গণতন্ত্রকে প্রশ্নবিদ্ধ করার, গণতন্ত্রের যাত্রাকে ব্যাহত করার ষড়যন্ত্রের অংশ। তবে, এতে গণতন্ত্র ব্যাহত হবে না, গণতন্ত্রের যে অব্যাহত অভিযাত্রা এটি বজায় থাকবে। বরং বিএনপি নিজেকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

তথ্য কমিশন ভবনে

সরকারের ১০০ দিনের কর্মসূচি নিয়ে সিপিডি’র বক্তব্য ও অগ্রহণযোগ্য: তথ্যমন্ত্রী

ডিটেকটিভ নিউজ ডেস্ক

 

তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, সরকারের ১০০ দিনের কর্মসূচি নিয়ে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) যে কথা বলেছে তা অনভিপ্রেত, অগ্রহণযোগ্য। মন্ত্রী বলেন, সিপিডি সরকারের ১০০ দিন পার হওয়ার পর যে রিঅ্যাকশান দিয়েছে এটি অনভিপ্রেত, অগ্রহণযোগ্য। গত ১০ বছর ধরে দোষ খুঁজে বেড়ানো তাদের যে স্বাভাবিক প্রবৃত্তি, এটিও তারই অংশ। তথ্যমন্ত্রী গতকাল বুধবার গতকাল বুধবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে একথা বলেন। হাছান মাহমুদ বলেন, এই সময়ে মানুষের ক্রয় ক্ষমতা সব মিলিয়ে দুই থেকে আড়াই গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। দুঃখজনক হলেও সত্য যে, গত ১০ বছর ধরে সিপিডি শুধু দোষই খুঁজে বেড়িয়েছে। তিনি বলেন, তারা বাজেটের আগে একবার দোষ খোঁজে, বাজেটের পরে একবার খোঁজে, বছরান্তে একবার খোঁজে, সব সময় দোষ খুঁজে বেড়ায়। তাহলে স্বাভাবিকভাবে প্রশ্ন জাগে সিপিডি কাজ কি শুধু দোষ খুঁজে বেড়ানো? এই যে অগ্রগতি গত ১০ বছরে হয়েছে দুঃখজনক হলেও সত্য এটি তারা দেখেন না। এটি তাদের দৈন্যতা এবং ব্যর্থতা। আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক বলেন, বাংলাদেশে গত ১০ বছরে অভুতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে। বাংলাদেশ স্বল্প আয়ের দেশ থেকে মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হয়েছে। মানুষের মাথাপিছু আয় তিন গুণের চেয়ে বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে আগে ৬০০ ডলার ছিল যা এখন ২০০০ হাজার ডলারে পৌঁছেছে। তিনি বলেন, আজ সমগ্র পৃথিবী দেখছে যে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে এবং এর প্রশংসা করছে। গত ১০০ দিনে সরকার অনেকগুলো কাজ করেছে বিশেষ করে অর্থনৈতিক উন্নয়ন। অথচ সিডিপি এগুলো দেখতে পাচ্ছে না। এটি তাদের ব্যর্থতা। তবে, আমরা আশা করবো সিপিডি তাদের ব্যর্থতা কাটিয়ে সরকার যে অগ্রগতি ও উন্নয়ন করছে সেটির দিকে দৃষ্টি দেবে। বিএনপির সংসদে যাওয়া নিয়ে হাছান মাহমুদ বলেন, বিএনপি গত নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেও সংসদে যাচ্ছে না। বিএনপি একটি দল নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য যে ধরণের উদ্যোগ ও আয়োজন দরকার ছিল সেটি তারা করেনি। তারা যদি সঠিকভাবে কাজ করতো, নমিনেশন বাণিজ্য যদি না হতো তারা আরো বেশি আসন পেতে পারতো। তিনি বলেন, তারা নির্বাচিত হওয়ার পর যে সংসদে যাবে না বলছে, শপথ নেবে না বলছে, এটি জনগণ প্রতি অবজ্ঞা প্রকাশ ছাড়া আর কিছু না। এটি রাষ্ট্রের প্রতিও অবজ্ঞা প্রকাশ করা। হাছান মাহমুদ বলেন, বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে প্রশ্নবিদ্ধ করার মহাপরিকল্পনার এটি একটি অংশ। গত নির্বাচনের তারা অংশগ্রহণ করেছিল নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার জন্যে, যে কারণে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেও তারা করেনি। আর এখন যে সংসদে তারা শপথ গ্রহণ করবে না বলছে এটিও গণতন্ত্রকে প্রশ্নবিদ্ধ করার, গণতন্ত্রের যাত্রাকে ব্যাহত করার ষড়যন্ত্রের অংশ। তবে, এতে গণতন্ত্র ব্যাহত হবে না, গণতন্ত্রের যে অব্যাহত অভিযাত্রা এটি বজায় থাকবে। বরং বিএনপি নিজেকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

তথ্য কমিশন ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন: গতকাল বুধবার বিকেলে রাজধানীর শেরে বাংলা নগর প্রশাসনিক এলাকায় তথ্য কমিশন ভবনের জন্য নির্ধারিত এফ-১৭-ডি প্লটে নতুন এ ভবন নির্মাণ কাজের অনানুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেছেন তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ। এ সময়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার অবাধ তথ্য প্রবাহে বিশ্বাসী বলেই ২০০৯ সালে সরকার গঠনের পর প্রথম সংসদ অধিবেশনেই তথ্য অধিকার আইন প্রণয়ন ও তথ্য কমিশন গঠন করে। তথ্য কমিশনের নিজস্ব ১৩তলা ভবন নির্মাণের উদ্যোগ দেশের তথ্যখাতে একটি মাইলফলক। তথ্যমন্ত্রী এ সময় ভবনের আধুনিক মিলনায়তন, সম্মেলন কক্ষসহ অন্যান্য সুবিধাদি সম্বলিত নকশার প্রশংসা করেন এবং নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ভবন নির্মাণ সম্পন্ন হবে বলে আশাপ্রকাশ করেন। প্রধান তথ্য কমিশনার মরতুজা আহমদের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তথ্যসচিব আবদুল মালেক, প্রেস কাউন্সিল চেয়ারম্যান বিচারপতি মোহাম্মদ মমতাজ উদ্দিন আহমেদ, তথ্য কমিশনার নেপাল চন্দ্র সরকার, সুরাইয়া বেগম, প্রধান তথ্য কর্মকর্তা মো. জয়নাল আবেদীন, তথ্য কমিশনের সচিব মো. তৌফিকুল আলমসহ কমিশনের কর্মকর্তাবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

র ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন: গতকাল বুধবার বিকেলে রাজধানীর শেরে বাংলা নগর প্রশাসনিক এলাকায় তথ্য কমিশন ভবনের জন্য নির্ধারিত এফ-১৭-ডি প্লটে নতুন এ ভবন নির্মাণ কাজের অনানুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেছেন তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ। এ সময়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার অবাধ তথ্য প্রবাহে বিশ্বাসী বলেই ২০০৯ সালে সরকার গঠনের পর প্রথম সংসদ অধিবেশনেই তথ্য অধিকার আইন প্রণয়ন ও তথ্য কমিশন গঠন করে। তথ্য কমিশনের নিজস্ব ১৩তলা ভবন নির্মাণের উদ্যোগ দেশের তথ্যখাতে একটি মাইলফলক। তথ্যমন্ত্রী এ সময় ভবনের আধুনিক মিলনায়তন, সম্মেলন কক্ষসহ অন্যান্য সুবিধাদি সম্বলিত নকশার প্রশংসা করেন এবং নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ভবন নির্মাণ সম্পন্ন হবে বলে আশাপ্রকাশ করেন। প্রধান তথ্য কমিশনার মরতুজা আহমদের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তথ্যসচিব আবদুল মালেক, প্রেস কাউন্সিল চেয়ারম্যান বিচারপতি মোহাম্মদ মমতাজ উদ্দিন আহমেদ, তথ্য কমিশনার নেপাল চন্দ্র সরকার, সুরাইয়া বেগম, প্রধান তথ্য কর্মকর্তা মো. জয়নাল আবেদীন, তথ্য কমিশনের সচিব মো. তৌফিকুল আলমসহ কমিশনের কর্মকর্তাবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর